ওয়াইফাই এর জন্য কোনটি ভাল?

গত কয়েক বছরের মধ্যে যে প্রোডাক্টটি কানেক্টিভিটি চক্রে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলেছে সেটি হলো Mesh Wi-fi। রাউটারের দুনিয়াতে গত দুবছর ধরে বেশ উত্থান পথন দেখা যায়। রাউটার ব্যবহারকারীরা রাউটারের নিত্য নতুন সিস্টেম পরিবর্তন দেখার সাথে সাথে দেখেছে সিস্টেমগুলোর আপডেট ভার্সন। তাহলে গুচ্ছের টাকা কোনটার পিছনে ব্যয় করবেন, Mesh Wi-fi নাকি Traditional Routers এর? আজকের আর্টিকেলে আপনাদের জানাবো Mesh Wi-fi বনাম Traditional Routers কোনটি হবে আপনার সঙ্গী।

Mesh Wi-fi কি?

Mesh Wi-fi এর আরেক নাম হল হোম ওয়াই ফাই। বুঝতেই পারছেন আপনার হোম নেটওয়ার্কিং সলিউশন এটি। লোকাল কানেক্টিভিটি থেকে আপনার ওয়াই ফাইকে আলাদা করার মত গুন আছে এর। এই সিস্টেমে সকল তারবিহীন যন্ত্র একটি নির্দিষ্ট ওয়াই ফাই এর আওতায় থাকে। এতে থাকা নডগুলো এক-একটি আলাদা নেটওয়ার্ক হিসেবে কাজ করে।

Traditional Routers কি?

এটি প্রথম উদ্ভাবন হয় ১৯৯৯ সালে। কিন্তু উদ্ভাবনের ২০ বছর পেরিয়ে গেলেও এর তেমন কোন পরিবর্তন দেখা যায়নি। গঠনগত অবকাঠামো এক রেখে এর রেঞ্জ, ফিচার এবং পাওয়ার এ কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। এই রাউটারের তারটি আপনার ব্যবহৃত যন্তের পিছনে প্রবেশ করালেই আপনি ওয়াইফাই এর সকল সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

Mesh Wi-fi বনাম Traditional Routers

১। পুরনো ধাচের রাউটার গুলোতে যেখানে শুধুমাত্র একটি ক্যাবল প্রবেশের পোর্ট থাকে, MESH WI-FI তে আপনি পাবেন কয়েকটি ক্যাবল পোর্ট।

২। পুরোনো রাউটারের তুলনায়  MESH WI-FI আপনাকে দিবে তুলনামূলক ভালো স্পীড এবং কভারেজ।

৩। MESH WI-FI এর গঠনগত অবকাঠামো Traditional Routers এর তুলনায় সম্পূর্ন ভিন্ন।

৪। ওয়াইফাই নড এর সম্বন্ধে একটি অভিযোগ হচ্ছে এটি অনেক সময় দেখতে দৃষ্টিকটু লাগে। কিন্তু নতুন কাঠামো এবং ব্যবহারকারীদের কথা মাথায় রেখে বর্তমানে MESH WI-FI গুলোকে আকর্ষনীয় করতে মিনিমাল অবকাঠামো মেনে চলার চেষ্টা করছে।

৫। দেয়াল কিংবা দরজা সিগনাল প্রবেশের ক্ষেত্রে বাঁধার সৃষ্টি করে। কিন্তু MESH WI-FI ব্যবহারে সিগনাল আসা যাওয়ায় তেমন কোন বাঁধা বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয় না।

৬। MESH WI-FI তৈরী হয়েছে নতুন যুগের প্রযুক্তির কথা মাথায় রেখে। এতে আছে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল, নেটওয়ার্ক ট্র্যাফিকিং এবং বিল্ট-ইন সাইবার সিকিউরিটি স্ক্যানিং।

Mesh Wi-fi বনাম Traditional Routers এরদৌড়ে কোনটি ব্যবহার করবেন আপনি? নতুন যুগের পছন্দের Mesh Wi-fi নাকি পুরোনো অবকাঠামো রক্ষা করা Traditional Router কে।

দাম জানুনঃ এক প্লাটফর্মেই অনলাইন শপের সকল পণ্যের দাম ও বিবরণ

দুই দশক আগেও আমাদের শপিং এর ট্রেন্ড ও টেকনিক সম্পূর্ণ ভিন্ন ছিল। আগে আমাদের মায়েরা যখন কেনাকাটা করতে যেত তখন সবচেয়ে ভালো জিনিস কিনতে তারা দোকানের পর দোকান ঘুরে বেরাতো। কোন ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী কিনতে হলে আমাদের বাড়ির কর্তাদের অপেক্ষা করতে হতো কোন উৎসব, ডিস্কাউন্ট কিংবা ব্ল্যাক ফ্রাইডে এর।

কিন্তু অনলাইন শপিং এর উত্থানের সাথে সাথে এই দৃশ্য পরিবর্তন হয়েছে। শুরুতে ক্রেতাদের বিশ্বাস অর্জন এবং বাজারদর বুঝে উঠার জন্য কমবেশী সব অনলাইন শপকেই কাঠখড় পুড়োতে হয়েছে। বর্তমানে ট্রাফিক জ্যাম এবং বিক্রেতাদের সাথে দরাদরির কথা ভেবে অনেক ক্রেতাই বেছে নিয়েছেন অনলাইন শপিং এর চিন্তামুক্ত পন্থা। ক্রেতারা এখন চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করে দারাজ, পিকাবো, প্রিয়শপ, বাগডুম এরকম আরো অনলাইন শপকে।

পক্ষান্তরে প্রতিটি অনলাইন শপই কিছু না কিছু ডিস্কাউন্ট কিংবা অফার দিয়ে থাকে আর এখানেই একটি অনলাইন শপের সাথে অন্য অনলাইন শপ এর পার্থক্য পাওয়া যায়। আবার কখনো কখনো এদের গুনগত মানেও পরিবর্তন দেখা যায়। আর এখানেই আমাদের কাজের শুরু। দাম জানুনে আপনি পাচ্ছেন সকল অনলাইন শপের সহজলভ্য পণ্যের দাম ও গুণগত মানের তুলনা।

কেন দাম জানুন এর সার্ভিস নির্বাচন করবেন?

সুদীর্ঘ পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনার পর আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি জানতে পাচ্ছেন আপনার পছন্দের পন্যের দাম ও তার মান সম্পর্কে। এর সাথে আপনি আপনার পছন্দের অনলাইন শপের সাইটে গিয়ে তার দাম এবং আকর্ষনীয় অফার সম্পর্কেও জানতে পারবেন।

আমাদের সার্ভিস এর মাধ্যমে আপনি আপনার পছন্দের পন্যের সম্পর্কে জানতে পারবেন, এর গুণগত মান যাচাই করতে পারবেন, কাস্টমার রিভিউ জানতে পারবেন। এমনকি কোথায় পন্যটি সবচেয়ে কম দামে পাওয়া যাবে তাও তুলনা করতে পারবেন।

আগে যে কোন প্রোডাক্টের ব্যাপারে জানতে হলে আপনাকে এক-এক অনলাইনে শপিং এর সাইটে ঘুরতে হতো কিন্তু আমাদের এই প্ল্যাটফর্মে আপনি পাচ্ছেন প্রতিটি পন্যের বিবরণ এবং বিভিন্ন অনলাইন শপে থাকা এদের দাম ও গুণাগুণের পার্থক্য।

দাম জানুন কিভাবে কাজ করে?

দাম জানুন খুব সহজ উপায়েই আপনার কঠিন কাজ সহজ করে তুলে। আমাদের কাজ হচ্ছে অনলাইন শপগুলোর স্বচ্ছতা আপনাদের সামনে তুলে ধরা। দাম জানুন গুরুত্ব দেয় ক্রেতাদের সন্তুষ্টির উপর। এরই সাথে পন্য কোন শপ থেকে কিনতে হবে সেই স্বাধীনতা সম্পূর্ণ ক্রেতার উপর নির্ভর করে।

দাম জানুনে আমরা পন্যের দাম ও গুণগত মান এর সম্পর্কে তথ্য দেই। আমরা চাই আমাদের ক্রেতাগণ সর্বনিম্ন দামে সর্বোতকৃষ্ঠ পন্যটি নির্বাচন করুক। আপনি যদি গুণগত মান সম্পর্কে জানতে জান তাহলে আমরা সে বিষয়েও তথ্য দিয়ে থাকি।

দাম জানুন আপনাকে দিচ্ছে সকল অনলাইন শপের তথ্য একটি অনন্য প্ল্যাটফর্মে। কোন পন্যের সম্পর্কে জানতে আপনার পছন্দের অনলাইন শপ এর লিংকটি ক্লিক করুন এবং সরাসরি সেই পন্যের ব্যাপারে জানুন। অন্য অনলাইন শপিং সাইটগুলো ভিজিট করে দাম এর ব্যাপারে সঠিক তথ্য জেনে নিন।

আমরা জানি দাম এবং গুণাগুণ কোন পন্য কেনার প্রথম শর্ত। ক্রেতা-বিক্রেতার সুসম্পর্ক স্থাপনে একটি ভালো পন্যের জুড়ি নেই। দাম জানুন ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েরই বন্ধু হিসেবে কাজ করে যা এই সম্পর্ক স্থাপনের অনুঘটক মাত্র।

কোন ধরনের ইয়ারফোন আপনার জন্য উপযুক্ত?

চলাফেরা করার সময় বা ফুরসতে অথবা ফোনে কথা বলার সময় আমরা যে যন্ত্রটিকে কাছের করে নিয়েছি তা হলো ইয়ারফোন। এই ডিভাইসটির প্রসংশা না করলেই নয়। এই ডিভাইসটি আমাদের মিউজিক উপভোগের অনুভূতিকে আলাদা এক মাত্রায় নিয়ে গেছে। আবার আমাদের অনেক প্রয়োজনীয় সময়ে পাশেও থাকছে। এই ছোট কিন্তু অসাধারন যন্ত্রটি শুধু গান শোনায় সীমাবদ্ধ নেই। ধরুন আপনাকে কোন কাজ করতে করতে কথা বলতেই হবে। আপনার দুটি হাতই ব্যস্ত কল ধরতে পারছেন না তখন ইয়ারফোন ব্যবহার করে দিব্যি কথা চালিয়ে যেতে পারবেন। এছাড়া অনলাইন ভিডিও / অডিও কল অথবা নিজেকে এন্টারটেইন করতেও ইয়ারফোন কাজে লাগাতে পারেন।

বর্তমানে যেকোনো কোম্পানির স্মার্টফোন কিনলেই আপনি সাথে বিনামূল্যে একটি ইয়ারফোন পাবেন। সেটা দেখতে যত আকর্ষনীয়ই হোক না কেন তা আপনার দেহের উপর ভয়ানক প্রভাব ফেলবেই। তাই সকল দিক বিবেচনা করেই আপনাকে নিজ উপযোগী ও দেহের সঙ্গে মানানসই এমন একটি ইয়ারফোন কিনতে হবে।

ইয়ারফোন কেনার পূর্বে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলোঃ-

• প্রতিটি ব্র্যান্ডের পন্যের বাজার দর যাচাই-বাছাই করা এবং তা আপনার ক্র‍য়ক্ষমতার ভিতরে আছে কিনা সে দিকে নজর দেয়া।
• পন্যটি আপনার জন্য উপযোগী কিনা ও পন্যটি রুচিসম্মত কিনা সেদিকে লক্ষ্য রাখা।
• সব ব্র্যান্ডের সম্পর্কে সকল তথ্য জেনে নিয়ে তারপর ভালো ব্র্যান্ডের নাম দেখে পন্যটি ক্র‍য় করা।

এবার যে ইয়ারফোনগুলো আপনি ব্যবহার করতে পারবেন তা হলোঃ-

ব্লুটুথ ইয়ারফোনঃ

ব্যক্তি জীবনকে আরো আরামদায়ক ও একঘেয়েমি মুহূর্তকে আনন্দময় করে তুলতে এ ইয়ারফোনটি সব থেকে চমৎকার। এটি তারবিহীন ইয়ারফোন। এটি ব্যাটারির মাধ্যমে চালানো হয়ে থাকে। কেনার আগে অবশ্যই যাচাই করে নিতে হবে কত দূরুত্বের রেঞ্জে ব্যবহার উপযোগী, চার্জ এর ব্যপ্তি  এবংওজন। হেডফোনের আকার আকৃতি এই ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন বিষয়।

নয়েজ ক্লিনিং ইয়ারফোনঃ

চলচ্চিত্র কিংবা নাটক অথবা সমাবেশে কোন রকম কোলাহলবিহীন শব্দের জন্য এই ইয়ারফোন খুবই প্রয়োজনীয়। আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে অডিও -ভিডিও নিয়ে কাজ করার কথা চিন্তা করে থাকেন তাহলে নিঃসন্দেহে আপনার জন্য এটি খুবই ভালো মানের একটি ইয়ারফোন।

ইয়ার ইয়ারফোনঃ

বহুল ব্যবহৃত ইয়ারফোন বলে এধরনের হেডফোনের বিষয়ে আর নতুন করে কিছু বলার প্রয়োজন নেই। কিন্তু এক্সট্রা হিসেবে কেনার সময় অবশ্যই ব্র্যান্ডের নাম ও দাম বাছাই করে নেয়া উচিৎ। এই ছিলো, নিজের জন্য ভালো একটি ইয়ারফোন কেনার সঠিক পরামর্শ। আশা করি উপরোক্ত আলোচনাগুলো আপনাকে একটি ভালো ইয়ারফোন ক্র‍য় করার কাজকে আরো সহজসাধ্য করে দিবে।

মোবাইল ফোন কেনার জন্য কয়েকটি জরুরী টিপস

স্মার্টফোনকে আমরা দৈনিক একাধিক কাজে ব্যবহার করে থাকি। আমাদের চলার পথে ইন্টারনেট জগতের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করতে যেমন ভুমিকা রাখে ঠিক তেমনি প্রয়োজনীয় মুহুর্ত ক্যামেরাবন্দী করতে সাহায্য করে। এটা যেমন প্রতিদিনের ব্যাবহারের জন্য প্রয়োজনীয় তেমনি সখের একটি বস্তু। আবার অনেকের কাছে নতুন মডেলের মোবাইল ফোন কেনাটা নিয়মিত অভ্যাসে পরিণত হয়েছে।  দুদিন পর পর মোবাইল ফোন পরিবর্তন করাটা যেন নেশা।

বাজারের এখন প্রায় সকল ব্রান্ডের ফোনেই প্রসেসর রাখা হয়েছে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮৫৫। কিন্তু বাজারে হাজার হাজার স্মার্ট ফোনের ভীরে কোন ফোনটা আমরা বেছে নেব তা নিয়ে নানা রকম ঝামেলায় পরে যাই। আর না জেনে মোবাইলের মার্কেটে গিয়ে ফোন কেনা মানে চরম বোকামি এবং অর্থের অপব্যয় ছাড়া আর কিছুই হবে না। তাছাড়া বাজারে ভুয়া স্মার্ট ফোনের ছড়াছড়ি । কারণ দোকানদার শুধু তার নিজের লাভের আশায় আপনাকে যেকোন মোবাইল কেনার জন্য উৎসাহিত করবে। আমাদের মাঝে  কেউ কেউ গেম খেলতে খুব পছন্দ করে, কেউ ভিডিও দেখতে আবার কারো কারো সেলফি তোলায় নেশা। ছোট একটা উদাহরন দেই , আপনি গেম খেলতে খুব পছন্দ করেন, নতুন একটা গেম বাজারে এলো অথচ গেমটা আপনার পুরাতন ফোনে কিছুতেই খেলতে পারছেন না , তাই আপনি উদ্যোগ নিলেন টাকা যোগার করে নতুন স্মার্ট ফোন কেনার। চট জলদি বাজারে গেলেন আর যেকোনো একটা মোবাইল ফোন কিনে বাসায় আসলেন কিন্তু সেই একই অবস্থা গেমটা ইন্সটল হোল ঠিকই কিন্তু খেলতে পারছেন না।

এমন সব ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে আজ স্মার্ট ফোন  কেনার আগে যে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে তা নিয়ে আমি আলোচনা করবো।

অধিক কার্যক্ষম প্রসেসরঃ

স্মার্ট ফোন কেনার ক্ষেত্রে বিশেষ নজর দিতে হবে প্রসেসর এর দিকে ।  এটাকে স্মার্ট ফোনের ব্রেইন বলা হয়। কারন একটা ফোনের স্পিড এবং ফোনটি কতটা ভাল বা খারাপ হবে তা নির্ভর করে প্রসেসরের উপর। সকল সময় ফোন ব্যাবহারের ক্ষেত্রে লেটেস্ট প্রসেসর ব্যাবহার করতে হয় আর এর জন্য প্রয়োজন বেশি বাজেটের।  সাধারণত ৪ রকমের প্রসেসর পাওয়া যায় তা হলঃ ডুয়াল কোর,কোয়াড কোর, হেক্সা কোর এবং অক্টা কোর।একটা কথা না বললেই নয় ,যেই প্রসেসরে কোরের সংখ্যা বেশি সেই ফোনের কাজ করার শক্তিও বেশি হবে। বিভিন্ন কোম্পানি তাদের নিজেদের স্মার্টফোনের জন্য চিপসেট তৈরি করে। যেমনঃ ইন্টেল, কোয়ালকম, স্যামসাং, হুয়াওয়ে, অ্যাপল, মিডিয়াটেক আরও এমন অনেক।  ভালো স্মার্টফোনের জন্য স্কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮৫৫ ; স্যামসাং এর এক্সিনস ৯৮১০, মিডিয়াটেক হেইলো পি৭০, এক্স৩০ এসবের যে কোন একটি থাকা চাই, এগুলো ভালো মানের প্রসেসর। মোবাইল কেনার সময় মাথায় রাখতে হবে আপনার প্রসেসরের স্পীড যেন ৫GHz এর বেশি হয় তবে ২ GHz হলেও স্পীড ভালো পাওয়া যাবে।

ডিসপ্লের গুনগত মানঃ

সব দিক বিবেচনা করে মোবাইল কিনতে গেলে প্রতিটা জিনিসের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। আর ডিসপ্লের ক্ষেত্রে আপোষ তো কখনই না । বাজারের সেরা দুটি ডিসপ্লে -  একটি হল অ্যামোলেড বা সুপার অ্যামোলেড এবং অন্যটি হল আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। এই দুটির মধ্যে রয়েছে পার্থক্য । অ্যামোলেড ডিসপ্লে স্ক্রিনের প্রত্যেকটি পিক্সেল আলাদা আলাদা ভাবে আলোকিত করে।  আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে  যা পোলারাইজড আলোকরশ্মিকে একটি কালার ফিল্টারের মধ্যে দিয়ে প্রভাহিত করে। এখন কথা হল কোন ধরনের ডিসপ্লে আপনি বেছে নিবেন? সবচেয়ে সহজ উপায় হল দুটি  ডিসপ্লে পাশাপাশি রেখে যেটি বেশি আকর্ষণীয় সেটাই বেছে নিন।

ভাল ক্যামেরা বাছাইঃ

মোবাইল কেনার ক্ষেত্রে এখন সবাই ঝুঁকেছে ক্যামারার দিকে তাই ছবি দেখেই আকর্ষিত হয়ে মোবাইল কিনে নেয়  অনেকে। আর এটার ফায়দা নিতে কোম্পানিগুলো যুক্ত করছে উন্নত ক্যামেরা। ক্যামেরা ভাল পেতে চাইলে অনেকগুলো বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে । প্রথমেই গুরুত্ব দিতে হবে  লেন্স এর দিকে। আধুনিক ফোনগুলোতে যুক্ত হচ্ছে ডুয়াল লেন্স , ট্রিপল লেন্স এবং শক্তিশালী ইম্যাজ প্রসেসর। সবচেয়ে আকর্ষণীয় হল স্লো মোশন ফিচার, যা স্মার্ট ফোনগুলোতে যুক্ত করা হচ্ছে। সেন্সরের মান ভাল কি খারাপ তা নির্ভর করে তার আকারের উপর। সেন্সর ১ ইঞ্চির ও হয়ে থাকে। এরপর হল মেগাপিক্সেল । যদি সেন্সর ভাল হয় তবে কম মেগা পিক্সেল দিয়েও ভাল ছবি তোলা যায়। এবার যেটার কথা বলবো সেটা হল অ্যাপারচার । এটি  বেশি মানেই যে ক্যামেরা ভাল , তা মটেও না। অল্প আলোতে উজ্জ্বল ছবি তোলার জন্য অ্যাপারচার কমই ভাল। আই ও এস এর মান দিয়ে সহজেই বুঝতে পারবেন ক্যামারার আলোকসংবেদী তা। আই ও এস যত বেশি হবে আলোকসংবেদী তা তত বেশি। আরও রয়েছে শাটার স্পিড, এইচডিআর, ডুয়াল-টোন ফ্ল্যাশ, ফেজ ডিটেকশন ও লেজার অটোফোকাস, ডুয়াল সেন্সর বা ডুয়াল ক্যামেরা । অপটিকাল-ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন নিয়ে কথা বলতে গেলে নকিয়া লুমিয়া ৯২০ মডেলের কথা বলতে হয় কারণ তারাই এটার প্রচলন করেন। এলজি জি২, লুমিয়া ৯২৫, এইচটিসি ওয়ান, লুমিয়া ১০২০ ও স্মার্টফোনেও এখন এই  প্রযুক্তি ব্যবহূত হচ্ছে।

বেশি  র‍্যামের গুরুত্ব:

মোবাইলে র‍্যাম এর পরিমাণ  একটু বেশি নিলেই ভাল হয়। কারন আপনি যখন গেম খেলেন বা কোন অ্যাপ ব্যাবহার করে থাকেন  অথবা ইন্টারনেট ব্যাবহার করেন তখন আপনার কাজের উপর নির্ভর করে র‍্যাম তার কিছু অংশ ব্যাবহার করে। যদি র‍্যামের পরিমাণ কম হয় তবে আপনার মোবাইল স্লো এবং তার কার্যকারিতা কমে যায় । যখন এমন সমস্যায় পরেন তখন ভাবুনতো মেজাজটা কি পরিমান গরম হতে পারে। তাই বিশেষজ্ঞরা বলেন  ৩ বা ৪ জিবি র‍্যাম ব্যবহার করতে এটা আমারও ব্যাক্তিগত মতামত। এখন বেশ কিছু মোবাইল কোম্পানি ৬জিবি পর্যন্ত র‍্যাম সংযুক্ত করেছে। এটা ভালো তবে দামের দিকেও তো নজর দিতে হবে।

মোবাইল ফাস্ট এবং আপনি যেমনটি চান তেমনভাবে চালাতে একটু বেশি পরিমানে র‍্যাম হলেই চলবে কিন্তু মাথায় রাখবেন সেটা যেন  ১ বা ২ জিবি না হয় তাহলে কয়েকদিন পর আপনার মোবাইলে বিভিন্ন রকমের সমস্যা হতে পারে।

স্টোরেজ বা রমঃ

মোবাইল, পিসি কিংবা এধরনের ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসে দুই ধরনের স্টোরেজ বা মেমোরি থাকে এগুলো হল রম এবং র‍্যাম । রম যাতে আপনি অ্যাপ, ছবি, ভিডিও, ফাইল  ইত্যাদি জমা রাখতে পারবেন। আমার মনে হয় ১৬ জিবির নিচে রম না নেওয়াই ভাল । এখনতো অনেক মোবাইলে ২৫৬ জিবি এবং তারও বেশি রম পাওয়া যাচ্ছে।

দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারিঃ

আমরা অনেকে মোবাইল ফোন কিনতে গেলে প্রথম যেটা জিজ্ঞাসা করি সেটা হল ভাই ব্যাটারির চার্জ কেমন থাকে ? আমি প্রশ্নটার সাথে একমত, কারণ ব্যাটারি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অংশ যেটা ছাড়া মোবাইল একেবারে অচল। ব্যাটারির ক্ষেত্রে  mAh যত বেশি হবে আপনি তত বেশি চার্জ ব্যাকআপ পাবেন। সবসময় খেয়াল রাখবেন ৪০০০ এম এ এইচ এর বেশি পাওয়ার এর ব্যাটারির মোবাইল কেনার।

পরিশেষে বলব এত টাকা দিয়ে মোবাইল কিনবেন একটু বেশি কিছু আশা করাটাই স্বাভাবিক। ফেস আন লক, ফিঙার প্রিন্ট আনলক,  অ্যাপ ক্লোন , এন্ড্রোয়েড এর সংস্করন নতুন কিনা এবং দোকানিকে জিজ্ঞাসা করবেন কোন অফার আছে কি না?

অপারেটিং সিস্টেমঃ

মোবাইল ফোন কেনার  ক্ষেত্রে অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । আর আপনি ফোন কেনার ক্ষেত্রে  কোন অপারেটিং সিস্টেম নির্বাচন করবেন তা আরও জরুরী। কারন গোটা ফোনের সফটওয়্যার এর কার্যক্ষমতা নির্ভর করে  অপারেটিং সিস্টেমের উপর। বিশ্বে বহুল ব্যবহৃত ৩ টি অপারেটিং সিস্টেম হলঃ অ্যান্ড্রয়েড, উইন্ডোজ ফোন, এবং আইওএস । এখন প্রশ্ন হল কোন অপারেটিং সিস্টেম আপনি ব্যাবহার করবেন ? এক বাক্যে বলবো এটা আপনার বাজেট এর উপর নির্ভর। আপনার বাজেট এবং সহজবোধ্যতার  দিকে নজর দিলে আমি নিঃসন্দেহে বলবো আপনার ফোনের জন্য অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটাই বেস্ট হবে । আর যদি বাজেট যথেষ্ট থাকে তবে চোখ বন্ধ করে আইওএস বা অ্যাপেল ফোনটি কিনুন।

বাজেটের দিকে নজরঃ

আপনার বাজেট কেমন? খুব বেশি নাকি কম তার উপরেই নির্ভর করবে আপনার স্মার্ট ফোনটি। কম হলে তো বুঝতেই পারছেন সস্তার বার অবস্থা। কম বাজেটের স্মার্ট ফোনে লেটেস্ট সব টেকনোলজি এবং ফিচার থাকবে না, এটাই সত্যি। সেই ক্ষেত্রে একটু কষ্ট করে আপনার বাজেটের মধ্যে  বিভিন্ন কোম্পানির স্মার্ট ফোনগুলো নিয়ে ঘাটতে হবে। এটার জন্য আপনি অনলাইনে বিভিন্ন সাইট আছে তাতে খোঁজ করতে পারেন অথবা আপনার বিশেষ সুবিধার্থে দাম জানুন নামক ওয়েব সাইটটি ভিজিট করতে পারেন।

Pen-drive is a necessary gadget

A pen drive is another term for USB flash drive and is a data storage device. The pen drive was invented in 1998 by IBM, with the intention of replacing the floppy drive in its ThinkPad line of products. Pen-drive is known as a USB flash drive. It's a really necessary gadget in the digital world and you. If you are a computer user, you almost certainly have several of them.Its commonly employed by media, students, business people, and private uses. A robust reason for the quiet popularity of flash may be a cheap and smaller device than the opposite gadgets. Differing types of flash drives available within the market you would like to know. People are trying to find maximum quality at a minimum price. The foremost uses of flash drives are to maneuver and store personal files, documents, pictures and videos, medical information.

How Does a Flash Memory Work

Flash drives don't need battery backup because it's non-volatile. It uses a read-only format to store and retrieve data. Computer users may prefer to use a pen drive as an option for simple storage and transfer for the info. Without a power source, it might be impossible to possess access to the stored data.

Computer maintenance & troubleshooting

A USB drive can play host to different applications that can help fix, sustain or troubleshoot a computer in need. First, you can start with Trend Micro’s HouseCall or Kaspersky’s virus dismissal tool. Glary Utilities can be run to do a full protection check (registry clean, removal of temporary files, manage startup programs). Finally, Ultimate Defrag can be used to organize the files for better speed and reliability.

Personal computer for pen drive

Most computers come furnished with USB ports, which discover inserted flash drive and install the necessary drivers to make the data retrievable. It will also come in handy if you are able to print out a document elsewhere. A pen drive has many components that make it operational.

Types of Pen Drives

There are many types of flash drives. Standard Drives arrive along with plastic cases and uses the smallest amount of costly control circuitry. The storage capacity may be the maximum amount as 256 GB. Higher Performance Drives usually cost more. the data transfer speed is enhanced with 3.0 connectivity. In the digital age, hacking is common so many people worried about their data.  For this reason, the market has come a secure pen drive. Windows to go pen drives is allowing a system administration in the corporate sector to create a bootable system. Music flash drive is specially designed for professionals in the music industry.

Use Pend-rive in Smartphone:

Some Android phones associated with a USB OTG cable in the box. Many android phones use a USB OTG cable with a male micro USB connector on one end and a female full-size USB port on the other. This cable is what allows you to attach your phone to your flash memory device. A USB Type-C drive will fit directly into the phone with no dongles required. Your Android phone can read USB flash drives.

Based on the Storage Capacity

Device manufacturers manufacture USB flash drives in several looks or designs. But all of them are made to plain storage sizes. 128 MB is the lowest capacity USB flash drives. the very best industry has stopped making such a coffee capacity USB flash drive. 256 MB USB flash drives are slowly phasing out like 128MB. For low capability, its demand decreasing. 512 MB was the foremost popular option from the late 2000s to 2005. 1 GB USB flash drives today as they're still used due to their very small form factor and reduced costs. 2 GB can get double the data capacity. 4GB, 8GB, 16GB, 32GB, 64GB, 128GB, 256GB are famous. 1TB and 2TB from reputed brands within the planet.

This can literally be a lifesaver. Many people may haven't stopped to believe what would happen if we lost all our belongings during a fire, flood or natural trouble. the dimensions and portability of a USB flash drive are literally models to store digital copies of all of your important documents like bank information, MasterCard details, birth certificates, legal papers, insurance papers and anything that ties into yours or your family’s life. 

Tips to choose perfect smartphone for you

Smartphones have manifested as a device that can do different things at once. It is also your go-to internet device, your initial camera and of course your phone. If you are a mobile gamer, processor and an excellent screen and speakers are your needs. Some people are photo & selfie freak so they need a better camera phone. But, before you buy a smartphone you must research the market. If you don’t want to go out physically then you can visit an online shop on the internet. You can find many products but you should judge the quality and compare the price in online shop in Bangladesh. Price comparison should provide you the cheapest price in Bangladesh. Besides price, some other mobile features and specifications are the factors before buying a smartphone. So there are some other important factors to choose a smartphone.

Smart Processor:

Anyone decides to buy a smartphone known to the capacity of the processor. MediaTek and Qualcomm manufacture of mobile processors. A good processor temperature all the time-limited after prolonged use of the phone and will consume very little battery. While MediaTek focuses on the budget segment and mass-market smartphones, Qualcomm processor for every price segment for which the processors are available. Processors are classified clock rate (1Ghz, 2 GHz, etc.), Core count (Octa-Core, Quad-Core, etc.) and fabrication technology (22 nm, 14 nm 7 nm, etc.)

Display Panel:

A movie addicted person may want a better sharp screen, an audio boozer may want a dedicated headphone jack with good output and drivers. Some may search a notification LED is a must on a phone. Complete your choice at one time you have got the first four things right.

Camera Features:

Special occasions, memories you would want to cherish forever camera is the best weapons and smartphone is the best weapons for snap photos. Nowadays smartphone cameras have around 12 Megapixel and manufacturers have generally refrained from going further higher than that. Dual Cameras are known to add features like photograph mode. The photography mode effects can easily be reproduced by a software application quite well. One more feature AI beauty mood these try to make your skin look blemish-free and smooth, they are much-advertised features by some camera focus brands. HDR and HDR+ for the camera are useful.

Updated Security:

As mobile apps become more integrated into people’s lives there is a greater necessity for mobile app security. Although users rely heavily on app regard and security, 85% of mobile apps cross security value. This is alarming to me. Apps have access to data such as user nature. Payment methods, and passwords. While most people I talk to are trusting of the security in the apps they use, this trust needs to be justified. The open web application security program is a world-wide internet community devoted to progressing software security. As a respected authority on software, the OWASP released a report that outlined the top 10 mobile app security vulnerabilities that were exploited by cybercriminals. So what are the top 10 mobile app safety vulnerabilities that I believe you should look out for the most? Most of us browse the app store to install some sensational apps, which can be games, messaging or any utility apps. But wait! Do you know the apps installed are not always genuine? In the app store, you may become a victim of fake apps if you are not smart enough to judge the application downloading is genuine.

Battery and Charger quality:

Battery and charger must simultaneously like horse and carriage. One does not live without the other. Chargers are usually identified by their charging speed. Consumer products come with a low-cost individual charger that executes well when used as conducted. The industrial charger is often made by a third party and includes particular features, such as charging at ill temperature. A better battery can be achieved by strong battery capacity or efficient power management. A low powerful processor can also mean better battery, but such compromises are not conveyable.

Latest Operating System:

The operating system is very important in using smartphones. Most people don’t go to their local store and ask for an individual operating system. They ask for an iPhone, Android, Windows phone and other options. But secretly, it’s the operating system that most people offer. IOS is known for its ease of use, security, and clean integration of Apple products. Many public utility applications by governments especially are Android only. Android’s ability to be customized, and typically a lower cost. Consider it is the backbone of your favorite applications and programs. Apple’s own operating system, iOS runs iPod, iPad, iPhone, and Apple Watch devices. It is only available on Apple products. Android’s OS is considered open-source owned by Google and Apple’s closed system owned by Apple’s. Microsoft is famous for computer operating systems but is a similar newcomer to the mobile OS. Its latest version advantages the tiled layout usual to its most recent computer OS. These tiles can be rearranged and moved to the user’s favor.

Price range:

When buying a smartphone remember the budget. IOS phone is more expensive than android phones. Apple and Samsung are typically among the most expensive while OPPO, HTC, and Xioami tend to produce lower-cost options. Thankfully, there are some outstanding alternatives these alternatives have significantly improved over the past few years. Various manufacturers, including many from China and Korea.

You may always an exciting feature but confirm that it also fares well on the previous parameters will make a lot of difference in you in the total experience. These are so fundamentalto a good smartphone experience that not paying enough attention to them will leave you desperate. “So market visit experience for you, maybe the better judge.”